bangla hot choti. মাসি:
“তারপর রাতে ঘুমানোর আগে ওদের দুজনকে বসতে বললাম। তারপর একটা বেত নিয়ে আমি এলাম শোয়ার ঘরে। দরজার ছিটকানিটা আটকে বললাম- দুজনে জামাকাপড় খুলে পুরো ল্যাংটো হ।
দুই ভাই তো আমার কথা শুনে চমকে গেলো। কিন্তু আমার চোখ দেখে আর হাতের বেত দেখে ভয়ে তাড়াতাড়ি পুরো জামাকাপড় খুলল লাগলো ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে। দুজনে শুধু জাঙ্গিয়া পরে দাঁড়িয়ে আছে।
মায়ের বুকের দুধ খেয়েছি -পার্ট ২ by Motadhon Tontone
আমি সপাট সপাট দুজনের পিঠে একটা করে বেত চালিয়ে বললাম – ল্যাংটা হতে বলেছি, কান দিয়ে কথা যাচ্ছে না। দুই ভাই কাঁদতে কাঁদতে পুরো ল্যাংটো হয়ে দিয়ে কাঁপতে লাগলো।
এবার আমি শাড়ির আঁচল টা ফেলে দিয়ে আবার দুজনকে একটা করে বাড়ি লাগলাম, দুই হয় ব্যাথায় ছিটকে উঠলো। বললাম-কিরে কুত্তাগুলো, মাকে ল্যাংটো দেখার খুব শখ না? এই দেখ তবে।
hot choti
এই বলেই আরো দুই বেতের বাড়ি, ওরা ফোঁপাতে লাগলো।
বললাম- কাঁদছিস কেন? মাকে ল্যাংটা দেখবি তো। দেখ তবে।
এই বলে ব্লাউজটা খুলে ফেলে দিয়ে, আরো এক ঘা করে বেতের বাড়ি মারলাম। দুই ভাই গুঙিয়ে কাঁদতে লাগলো আর বেথায় ছটফট করতে লাগলো। কিন্তু নজর করলাম দুই ভাইয়ের নুনু শক্ত হতে শুরু করেছে। দেখে আরো রাগ উঠে গেলো।
এবার ব্রাটা খুলে ফেলে দিয়ে বললাম-দেখ কুত্তার বাছা দেখ, দেখ মায়ের দুধ দেখ।
বলেই আনতাবরী দুভাইকে বেত মারতে শুরু করলাম। দুইভাই এখনো ছিটকানি অবধি হাত পায় না। তাই ঘরের মধ্যে দৌড়াতে লাগলো। আমিও ওদের পিছনে দৌড়ে দৌড়ে ওদের মারতে লাগলাম।”
মা: ইশ, বেচারারা। আর এই বয়সে এত ভারী চেহারা নিয়ে তুই দুজনের পিছনে দৌড়াদৌড়ি করতে পারলি। hot choti
মাসি: আহারে, কে কাকে বলছে, আমি তোর থেকে মাত্র দুই বছরের বড়। মোটা বটে কিন্তু তোর চেয়ে কম।
মা: সে যাপারে হোক, তুই বল তারপর কি হলো?
মাসি:
“তারপর দুই ছেলের পিছনে শুধু সায়া পরে দৌড়ে দৌড়ে ওদের মারছি। ওরা, তারস্বরে কাঁদছে, কিন্তু ওদের নুনু দেখি আরো শক্ত হয়ে খাড়া হয়ে গেছে। দুই ভাই খারা নুনু নিয়ে ঘরময় দৌড়ে বেড়াতে লাগলো। আর আমিও ওদের পিছনে দুধ দুলিয়ে, ভুঁড়ি ঝুলিয়ে দৌড়ে দৌড়ে ওদের মারতে মারলাম আর মুখে বলতে লাগলাম-
কিরে কুত্তা মাকে ল্যাংটা দেখবি না? দেখ না দেখ এখন। মায়ের দুধ দেখবি না? এখন তাকাচ্ছিস না কেন? দেখ না দেখ। জানোয়ার, শুওর, লির্লজ্জ বেহায়া। কিরে বড় কুত্তা, তুই তো রোজই দেখিস মাকে। স্নানের সময়, কাপড় বদলালো সময়। এখন দেখছিস না কেন? আজকে তোর একদিন কি আমার একদিন। আবার ছোট কুত্তাটাকে সখেখছে। কিরে ছোট শুওর? hot choti
মায়ের দুধ দেখার খুব শখ না? দাদার তালে তাল? আবার বলে কাউকে বলবো না। আজকে শেষ করে ফেলবো দুটোকেই।
এই বলতে বলতে ক্রমাগত মারতে লাগলাম দুটোকেই।”
মা: তারপর, তারপর?
মাসি:
“এই ভাবে মারতে মারতে দুই ভাইয়ের সারা গা হাত পা লাল করে ফেলছি। দুজনে কাঁদতে কাঁদতে আর দৌড়াতেও পারছে না। কিন্তু দেখি ওদের চোখ আমার ওপর থেকে সরছে না। নুনুও সেমনি দাঁড়িয়ে আছে, বরং আরো শক্ত হয়ে গেছে। আমার রাগ আরো বাড়তে যাচ্ছিলো। হঠাৎ নিজের উপর খেয়াল হতে কারণটা বুঝতে পারলাম। দৌড়াদৌড়িতে আমার সায়াটাও কখন খুলে গেছে আমি টের পাইনি। hot choti
এখন ওরাও ল্যাংটো আমিও ল্যাংটো। দুই ভাই দৌড়াতে দৌড়াতে খাটের ওপর উঠে এককোনে কোনঠাসা হয়ে কাঁদতে লাগলো। আমার তখনও রাগে সারা শরীর জ্বলছে। সায়াটায়া পড়ার কথা ভুলে ওই অবস্থাতেই খাটে উঠে দুজনকে মারতে যাচ্ছি -তখন ওরা দুই ভাই কাঁদতে কাঁদতে আমাকে জড়িয়ে ধরে বলতে লাগলো- মা আমাদের ক্ষমা করে দাও, আমরা আর কখনো এরকম করবো না , প্লিজ মা আজকের মতো ছেড়ে দাও আর কোনদিন এরকম করবো না।
ওদের অবস্থা দেখে আমায় এবার রাগ পড়তে শুরু করলো। সারা শরীর লাল হয়ে গেছে। কোনো অংশ বাকি নেই। লঘু পাপাপে গুরুদণ্ড হয়ে গেছে। আমার আস্তে আস্তে দুঃখ হতে লাগলো। চোখে জল চলে এলো।
এবার আমিও কাঁদতে কাঁদতে ওদের জড়িয়ে ধরে বললাম- কেন এরকম করলি তোরা? এত পাপ তোদের মনে।
ওরা কাঁদতে কাঁদতে বললো-মা, বিশ্বাস করো, আমরা ওই মনে তোমাকে দেখতাম না। hot choti
আমি বললাম-তাহলে কিজন্য এসব করছিলি?সত্যি কথা বল।
ওরা বললো-মা আমরা শুধু তোমার দুদু খেতে চাই মা।
আমি বললাম-তাহলে মাকে বলতেই তো পারতিস। এই দুদু থেকেই তো তোদের দুধ খাইয়ে বড় করেছি। মাকে বলতে লজ্জা কিসের?
ওরা বললো- আমরা ভেবেছিলাম তুমি যদি আমাদের মারো! সেই ভয়ে আমরা তোমায় বলিনি মা।
আমি বললাম-তো এখন করা মার খেলো? আর কোনোদিন মায়ের কাছে সত্যি কথা লোকবি?
ওরা বললো-না মা, আর কোনদিন লুকোবো না।
আমি বললাম- মায়ের দুদু খাবি?
ওরা চুপ করে রইলো। আমি বেত উঁচিয়ে চোখ পাকিয়ে বললাম- আবার সত্যি কথা লুকোচ্ছিস? hot choti
ওরা বললো- হ্যা মা খাবো, তুমি খেতে দেবে?
আমি ঘরের ফ্যানটা ফুল স্পিড করে দিয়ে, বড়ো আলোটা নিভিয়ে, নাইটবাল্বটা জ্বালিয়ে বিছানার মাঝখানে এসে শুলাম। দুই ভাইকে ডাকলাম- আয়, মায়ের কাছে আয়।
ওরা আমার দুপাশে এসে শুলো। তারপর আমি দুজনকে কোলে টেনে নিলাম। সারা শরীরে হাত বোলাতে বোলাতে বললাম- খা, আমার সোনারা, খা মায়ের দুদু খা, মায়ের দুদু তো তোমাদের জন্যেই বাবা, খা।
ওরা আমার দুধ মুখে নিয়ে তখনও শুয়ে শুয়ে কাঁপছিলো। আমি রেগে গিয়ে ওদের বিচিগুলো টিপে ধরে চিৎকার করে বললাম- কি হোলটাকি, মায়ের কথা কানে যাচ্ছে না? মায়ের দুদু খাবার জন্য এত নাটক, আর এখন ন্যাকামো হচ্ছে?”
মা: সেকিরে, ওরা তখনও ল্যাংটো? আর মা হয়ে ছেলের বিচিতে হাত দিলি? hot choti
মাসি: হ্যাঁ রে, তখন ওই রকম মনের অবস্থা আর সবকিছু এত তাড়াতাড়ি হয়ে গেলো। আর ছেলের বিচিতে হাত দেব না কেন? এখনো গোফ গজায়নি, সেই ছেলের কাছে মায়ের লজ্জা কিসের? আর আমার নিজেরও তো কাপড় পড়া হয়নি রে, আমিও তো তখন উলঙ্গ।
মা: ইশ, যা তা। যাকগে তারপর কি হলো?
মাসি:
বিচিতে টিপুনি খেতেই আমার দুই ছেলে “ওমাগো, মা ছেড়ে মা, খুব ব্যাথা লাগছে মা” বলে কঁকিয়ে উঠে আমায় জড়িয়ে ধরলো আর আমার দুধের বোটায় মুখ দিলো। আমি বিচি ছেড়ে দিলাম। তারপর ও দেখি চোষে না। এবার দুজনের নুনু হাতের মুঠোয় নিয়ে জোরে টিপে ধরলাম আর বললাম- এখনো ন্যাকামি হচ্ছে?
এবার ওরা কাঁদতে কাঁদতে প্রাণপনে দুধ চুষতে শুরু করলাম। আমার মনটাও নরম হয়ে এলো। আমিও ওদের নুনু ছেড়ে দিয়ে ওদের সারা শরীরে হাত বুলিয়ে আদর করতে লাগলাম।
মা: যাই বল, ওদের নুনু বিচিতে হাত দেওয়াটা তোর ঠিক হয়নি। আর তোর ও অন্তত সায়া পরে নেয়াটা উচিত ছিল। hot choti
মাসি: সত্যি বলছি, তখন কাপড় পড়ার কথা ভাবার মতো মনের অবস্থা ছিল না। আর তাছাড়া তুই কি কি তোর ছেলের বিচিতে নুনুতে হাত দিস না?
মা: তা দি, কিন্তু সেটা শুধু স্নান করানোর সময়। যাক, তারপর কি হলো?
মাসি: সারারাত দুই ভাই আমার দুধ চুষতে চুষতে ঘুমিয়ে পড়লো। তবে কি জানিস সারা রাত ধরে ওদের নুনু থেকে জলের মতো মদন রস বেরোচ্ছিল। সকালে উঠে দেখি দুই ভাই পরম শান্তিতে ঘুমাচ্ছে। আর আমার পেটে আমার দুই ছেলের রস লেগে শুকিয়ে আছে।
মা: উফফ, ব্যাপারে বাপ। তা রস বেরোবে না কেন? মায়ের এরকম জাম্বুরার মতো দুধ, গদগদে শরীর। তা সে তো সেদিনের ব্যাপার। তাহলেও এখনো রোজ দুধ চোষে কেন? আর কি আজকেই বা তো খাচ্ছে না। hot choti
মাসি: আমার দুই ছেলে ছোটবেলার মতি আদরেই আমার দুধ চোষে, আমার চোখেও ওরা এখনো আমার অবুঝ ছেলে। কিন্তু বোন, মিথ্যে বলব না, তোর জামাই বাবুওতো তোর বরের মতো প্রায় সারা বছর বিদেশে থাকে, ওরা যখন দুধ চোষে তখন আরামও হয়। আর আমার যদি জাম্বুরা সাইজ হয় তোর তো পাকা তাল, তাও আবার সত্যি সত্যি দুধে ভরা। পল্টু তোর দুধ খেতে পেলে তো জেগে থাকতে থাকতেই ওর মাল বেরিয়ে যাবে। (বলে মাসি একটা মুচি হাসলেন)
মা ও মুচকি হাসলেন।
মাসি: আর আজ চুষবে না কারণ, ওদের বলা আছে শুধু আমাদের তিন জনের বাইরে আর কেউ যেন জানতে না পারে, ওদের বাবাও যেন না জানে। আমাদের মা-ছেলের বাইরে শুধু তুই ই জানলি আজ। তোকে বলবো বলবো ভেবেও বলা হয়নি, আজ বলেই ফেললাম। যাক তুই কি ভাবছিস? তোর ছেলেকেও খাওয়াবি নাকি? দেখিস পল্টুকে আবার এসব বলিস না কিন্তু। hot choti
মা: না না, বলবো না।
মাসি: বললি না, পল্টুকে দুধ খাওয়াবি?
মা: সে পরে ভাববো। অবস্থা বুঝে ব্যবস্থা। এখন ঘুমো। তোদের তো আবার কাল সকালেই ট্রেন।
আমার তো ততক্ষনে অবস্থা টাইট। একদিকে মনে হচ্ছে ইশ, যদি মায়ের সত্যি সত্যি আমাকে দুধ খাওয়ানোর ইচ্ছে হয়!!! আর মা আমাকে জিগেশ করলেই বা কি জবাব দেব? আবার এদিকে মনে হচ্ছে মাসির মতো মাও যদি আমায় ঠেঙায়। তাহলে তো দুজনের মার্ আমায় একলা হজম করতে হবে।
এসব সাতপাঁচ ভাবতে ভাবতে ঘুমিয়ে পড়লাম। মদন রস কি, মাসির পেটে কি রস লেগে শুকিয়ে ছিল এসব তখন আমার শেখা হয়নি। সকালে মা, আমি আর দাদু গিয়ে মাসি, পলাশ আর টিটুকে ট্রেনে উঠিয়ে দিয়ে এলাম। hot choti
….চলবে (পরবর্তী অভিজ্ঞতা জানতে হলে নিজেদের এরকম অভিজ্ঞতা থাকলে তা কমেন্টে লিখুন। পলাশ আর পল্টুর মতো অভিজ্ঞতা থাকলে সেটাও লিখুন। আমি আমার অভিজ্ঞতা লিখছি, তাই গল্প ভেবে কাল্পনিক সংযোজন রিকুয়েস্ট করবেন না প্লিজ। …:))
আপনার লেখা জোসিপে পরেছি, দারুন ছিলো,ওখানে কমেন্ট কিভাবে করতে হয় যানিনা তাই পারিনি বলতে,
আসোলে একটা কথা জানার ছিলো জদি বলতেন কনো আপডেটে, ওরা সব ভাই তো নিজেদের বা মামি মাসি কে ভেবে মাল ফেলতো, তাহলে এ কথা গুলো আর এগোলো না কেন,পরে এটা নিয়ে আর কথা হলো না কেন, আর আমারো কিছু ছোটো অভিগ্যতা আছে।