new choty golpo মায়ের যৌবন ভাগ – 1

bangla new choty golpo. আমার বাবা হঠাৎ স্টোক করে মারা গেলন! অতিরিক্ত মধপান অনিয়ন্ত্রিত জীবন যাপন করার জন্য এমনটা হয়েছে বলে ডাক্তার জানান। বাবা মারা যাওয়ার পর আমাদের পারিবারিক জীবন এলো মেলো হতে শুরু করে! আমরা দুই ভাই বোন, আমি ছোট বোন বড়। বোনের আজ দুবছর হলো বিয়ে হয়েছে! বোনের বিয়ে দিতে আমাদের অনেক টাকা ঋণ করতে হয়েছিলো! বাবা সে টাকা একটু একটু শোধ করতো! বাবা পেশায় ছিলেন একজন ট্রাক ড্রাইভার! বাবা মারা যাওয়ার আগে আমরা খুব সুন্দর ভাবে দিন কাটাচ্ছিলাম!

আম্মুর শেষ প্রেম

কিন্তু বাবা নামক ছায়াটা সড়ে যেতেই আমাদের দুংখ কষ্ট যেনো আকড়ে ধরতে শুরু করে! বাবা মৃত্যুর মাসখানির ভিতর বাড়িতে দুএকটা করে লোক আসা শুরু করল কারন এরা সবাই বাবার কাছে টাকা পাই! বাবা নাকি নিয়মিত জুয়া খেলতো! মদ পান গাঁজা সেবন বিভিন্ন রকম নেশার সাথে জড়িত ছিলো! এসব শুনে মা হতবাক হয়ে গেলো! এখন এই টাকা কিভাবে শোধ করবে ভাবতেই মাথায় হাত! আমরা শহরের পাশে একটা সাধারন গ্রামের বাসিন্দা নিজেদের ভিটা বাড়ি ছাড়া তেমন কিছুই নেই!

new choty golpo

সংসারের সব খরচ চলতো বাবার ড্রাইভারি করা টাকায়! এখন কিভাবে পাবে এত টাকা! আমি এখন কেবল কলেজে পড়ি আমিও এতটাকা জোগাড় করতে পারবো না! মা টাকার টেনশনে দিন দিন কেমন নেতিয়ে যেতে শুরু করে! আমি একদিন কলেজ থেকে বাড়ি এসে দেখি মা রান্না ঘরে বসে বসে কান্না করছে! আমি এগিয়ে মাকে জড়িয়ে ধরে শান্তনা দিলাম! খুব অসহায় বোধ করছিলাম আমাদের এই করুন পরিনতি দেখে! পর দিন কলেজ গিয়ে আমার বন্ধুদের সাথে বসে ছিলাম! ও

রা আমার মন মরা ভাব দেখে জিজ্ঞেস করে কি হয়েছে! আমি আমার পরিবারের খুটি নাটি সব খুলে বললাম! ওরা এসব শুনে আমাকে অনেক ভরসা দেয় যে টেনশন করিস না সব ঠিক হয়ে যাবে! সেদিন কলেজ থেকে বাড়ি এসে দেখি একটা অচেনা লোক মাকে ধমকাচ্ছে বিভিন্ন নোংড়া কথা বলছে! মা মাথা নিচু কান্না করছে! গালিগালাজ করে অচেনা লোকটা চলে গেলো! আমি মায়ের সামনে দাড়াতেই আমাকে ধরে হাউমাউ করে কান্না করে দিলো! আমিও মাকে জড়িয়ে কান্না করতে থাকি! কি করবো এখন? new choty golpo

এতো টাকা কোথায় পাবো? আমি পর দিন থেকে কলেজ না গিয়ে কাজ খুঁজতে থাকি! পাশের ইঁট ভাটায় কাজ পেয়ে যায় কিন্তু বেতন মাত্র পনেরো হাজার! আমি সেটা মেনে নেই এই বয়সে এই টাকা বা কে দেয়! এভাবে কয়েকদিন যেতেই বাড়িতে প্রচুর চাপ দেয় পাওনাদার রা! আমি আর মা ওদের কে বলি সামনের মাস থেকে একটু একটু করে টাকা শোধ করবো কিন্তু কিছু লোক মানলেও কিছু লোক মানছে না! এখনি টাকা চাইছে তাও সব টাকা একবারেই! আমি যেনো মহাসমুদ্রে ভেসে গেলাম!

জীবন কোথায় নিয়ে যাচ্ছে? আমি নিজেই বোনের কাছে কল দিই! বোনদের অবস্থা যথেষ্ট ভালো! বোনের কাছে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে টাকার কথা তুললাম কিন্তু বোন নিষ্ঠুরের মতো বলে দিলো, কোনো টাকা পয়সা নেই আর থাকলেও দিবো না! আমি শুনে পাথর মেরে গেলাম! এই বোনের পিছনে অনেক টাকা খরচ করে বিয়ে দিছি! অথচ সেই বোন আমাদেন বিপদের সময় এমন নিষ্ঠুর হতে পারলো? আমি প্রতিদিন সকালে বাড়ি ছাড়তাম বিকালে আসতাম! একদিন দুপুর বেলায় কাজ শেষ করে বাড়ি আসি! new choty golpo

উঠানে গিয়ে দেখি মা রান্না করছে! আর আমার বন্ধুরা মায়ের পিছে বসে আছে! আমাকে দেখে সবাই প্রশ্নের ঝুলি নিয়ে বসে! কেনো কলেজ যাসনা! কি হয়েছে! আমরা সাহায্য করবো! তুই এখন কোথায় থাকিস! এসব বিভিন্ন কথা বলে! আমি ওদের সেদিন জানিয়ে দিই এখন থেকে আমার পড়ালেখার জীবন শেষ! কাজের জীবন শুরু! ওরা সেদিন আবার আসবে বলে চলে যায়!

রাতে আমি নিজের রুমে মাথা নিচে হাত দিয়ে শুয়ে আছি! চিন্তায় ঘুম আসছে না! হঠাৎ বাইরে থেকে একটা লোকের আওয়াজ পায় মাকে ডাকছে! আমার আর মায়ের রুম পাশাপাশি! আমি দরজা দিয়ে উকি দিই কে সেটা দেখার জন্য! বাইরের আলোই দেখতে পেলাম! একটা বয়স্ক লোক সাদা জামা পড়ে দাড়িয়ে আছে! মা বাইরে গিয়ে উনাকে দেখে ভালো মন্দ জিজ্ঞেস করলো! লোকটা বলে, ” টাকা জোগাড় হয়ছে?”

মা মাথা নিচু করে বলে, ” না দাদা” লোকটা খ্যাক খ্যাক করে হাসে! ” তাহলে যেটা কইছিলাম সেটার কি ভেবেছো?” মা মাথা তুলছে না লোকটার সামনে! আমি ভাবছি লোকটা কি বলেছিলো মাকে?
মাঃ দাদা আমাকে আর কয়টা দিন সময় দেওয়া যায় না? ( মায়ের কন্ঠ একদম নরম এবং ভীত) new choty golpo

লোকটা মাকে পা থেকে মাথা পর্যন্ত দেখে বলে, ” আমার আজকেই লাগবে এখন ভাবো কোনটা দিবে যেকোনো একটা দাও আমি চলে যাচ্ছি নাহলে তোমার বাড়িতে কালকেই দারোগা আসবে ” মা আতকে উঠ,
মাঃ নাহ! দয়া করে এসব করবেন না!

বলে মা কান্না করে দেয়! কান্না করতে করতে বলে, ” আমার ছেলে আছে বাড়িতে এখন কিভাবে দিবো বলুন? আপনি কালকে আসেন?” আমি বুঝতেছি নাহ, মা কিসের কথা বলছে? কি দিতে রাজি হলো? মায়ের কথায় লোকটা দেখলাম খুশি হলো! সাথে সাথে আমার ভীত মাকে বুড়ো শরীরের সাথে বেঁধে নিলো, ” তোমার ছেলের সেই সাহস আছে নাকি আমাদের মতো লোকদের কাজে বাঁধা দিবে? চলো তোমার ঘরে”

আমি হা গেলাম, রাগে চোখ জ্বলে উঠে! আমার আদরের সুন্দরী মা এমন পথে কিভাবে পা দিতে পারে? ভগবান এই দৃশ্য দেখার আগে আমার মৃত্যু হলো না কেনো? আমি ঝটপট করতে থাকি! কিভাবে কি করবো ভেবে! কিন্তু কোনো পথ পায়না! মাকে বাঁচাতে গেলে অনেক টাকা লাগবে এতো টাকা এই মুহূর্তে কোথায় পাবো? লোকটা মায়ের নরম কোমড় জড়িয়ে মুখে চুমু দিচ্ছে! মা শক্ত কাঠের মতো দাড়িয়ে আছে! মায়ের যে ইচ্ছা নেই সেটা পরিষ্কার কিন্তু ওই যে মায়ের হাত পা সব বাঁধা চাইলেও বাঁধা নামক জিনিস টা দিতে পারছে না! new choty golpo

লোকটা মাকে জড়িয়ে রেখেই ঘরে ঢুকে পড়ে! আমি চোখ বন্ধ করে রাখলাম! দু চোখ বেয়ে গড়িয়ে পড়ে কয়েক ফোটা জল! নিজের মাকে এতো অসম্মান হতে দেখে আমার মরে যেতে ইচ্ছা করছে! ছেলে হয়ে মাকে বাচাতে না পারার যন্ত্রণা আমাকে চেপে ধরে! আমি বিছানায় গা এলিয়ে দিলাম! চোখের পানিতে বালিশ ভিজে যেতে থাকে!

কয়েক মিনিট পর হঠাৎ মায়ের রুম থেকে হালকা গোঙ্গানি পেলাম,” উহঃ আঃ ওহঃ উস্স্ষঃ ইস্স্সঃ উপফ” মায়ের ব্যাথাতুর গোঙানি আমার শরীরে আগুনের সিশার মতো কাজ করলো! মনে হচ্ছে সারা শরীরে আগুন ধরে গেছে! আমি ঝটপট করতে থাকি সারা বিছানা জুড়ে! কান্না আটকাতে হাত কামড়ে ধরি! এ কোন পরিস্থিতিতে আমাকে আনলো? নিজের মাকে ;., হতে দেখছি কিন্তু ছেলে হয়ে বাঁচাতে পারছিনা! আমি পাগল হয়ে যেতে থাকলাম! একসময় আমি ঝটপট করতে করতে ঠান্ডা হয়ে যায়! কেটে যায় আমার নরক সমতুল্য রাতটা!

পরদিন সকাল ভোরে আমি ইট ভাটায় চলে যায়! সারাদিন বাড়িতে আসিনা! একদম রাতে বাড়ি ফিরি, মা আমাকে দেখে জড়িয়ে কেঁদে দেয় হয়ত ভেবেছিল আমি কোথায় চলে গিয়েছি কিনা! আমি মাকে জড়িয়ে শান্তনা দিই! new choty golpo

এভাবে দিন কাটতে থাকে! বুড়ো লোকটা আরো দুইদিন মাকে ”. করেছে! আমি কিছুই করতে পারিনি! আমার কাজের মাস পূর্ন হতেই বেতন পায় টাকাটা হাতে পেয়ে পাগল মতের আনন্দে নেচে উঠি! টাকায় অনেক গুলো চুমু দিই! মনটা কাঁদছে এই টাকার জন্য মাকে প্রতিনিয়ত পরপুরুষের মনের খোরাক হতে হচ্ছে! এই টাকা!
আমি সোজা বাড়িতে এসে মায়ের হাতে দিলাম সব টাকা! একটা টাকাও আমি নিজের কাছে রাখলাম না! মা ঝরঝরিয়ে কেঁদে! আমিও মাকে ধরে কাঁদতে থাকি!

আমাদের মোট পাওনা দার ছয়জন! সবাই গড়ে চার লক্ষ মতো টাকা পাবে এর ভিতর দুই জনই পাবে তিন লক্ষ! আর চারজন কম কম দশ বিশ ত্রিশ ! আমি বুড়ো লোকটার কথা বলে মাকে বললাম উনি কত টাকা পায়,
মাঃ উনি আর পাঁচ হাজার পাবে!
আমি মাকে বলি উনাকে টাকা দিও! লোকটা ভালোনা! মা শুনে দেখলাম গুনগুন করে কান্না করে দিলো! আমি তো জানি মা কেনো কান্না করছে! হয়ত এটা টাকা আগে থাকলে মায়ের সতিত্ব বেচতে হতো না! new choty golpo

সেদিন রাতে দেখলাম বুড়ো লোকটা এলো! মা টাকা দিতে গেলে দেখলাম টাকা নিতে চাইলো না! উল্টো বলল, ” আজকে করতে দিলে তোমার পাঁচ হাজার টাকা মাফ! এখন ভেবে দেখো তুমি কি করবে?”

মা দেখলাম কেমন ভাবুক হয়ে গেলো! হাতের টাকা কয়েকবার দেখলো! এরপর মাথা নিচু করে সম্মতি দিলো! বুড়ো লোকটা মাকে জড়িয়ে ধরে ঘরে নিয়ে আসে! আমি মায়ের এই সিদ্ধান্তে কষ্ট পেলাম! মায়ের কাছে কি এখন সতীত্বের থেকে কি টাকা বড় হয়ে গেছে! মায়ের ঘর থেকে হালকা গোঙ্গানি ছাড়া কিছুই পেলাম না! লোকটা ঘন্টা খানিকের ভিতর চলে গেলো! আমি ভারক্রান্ত মনে ঘুমিয়ে যায়! আহা জীবন! কত রকম খেল তুমি দেখাচ্ছো!

পরদিন আমি দুপুরে বাড়ি খেতে আসলাম! ভাঁটা বাড়ির পাশেই এজন্য ভাবলাম খেয়ে যায়! বাড়িতে এসে দেখি আমার বড় লোক বন্ধু জনি আর শুভ এসেছে! ওরা আমাকে দেখে খুশি হলো! ওদের থেকে আমি খুশি হলাম যে আমার বন্ধু গুলো কত ভালো! আমার দুঃসময় এসে সবাই আমার খোঁজ খবর রাখছে! আমি খেয়ে ওদের বললাম বাড়ি তে থাকতে সন্ধ্যায় এসে আড্ডা দিবো! কাজে গিয়ে সন্ধায় বাড়ি আসলাম এসে দেখি ওরা চলে গেছে! মাকে বলতে মা বলল ওদের বাবা নাকি ফোন দিয়েছে তাই চলে গেছে! new choty golpo

সেদিনের পর বুড়ো টা কোনো দিন আসেনি! এর ভিতর অন্য পাওনা দার গুলো বাড়িতে এসে হট্টগোল করতে শুরু করে!
এর ভিতর আর একটা মাস কেটে গেলো! দুই মাসের বেতন দিয়ে আরো একটা লোকের পাওনা দিলাম! আর বাকি চারজন! একদিন ভাঁটায় প্রচুর বৃষ্টি শুরু হলো! আমি ভাবলাম কাজ যেহেতু বন্ধ বাড়ি যায় মায়ের সাথে দুটো সুখ দুঃখের আলাপ করবো! এই ভেবে বাড়ি আসি!

এসে দেখি আজকে জনি একা এসেছে ওকে আমি সেই খুশি হলাম বুকে জড়িয়ে নিলাম! বাড়িতে মুড়ি চিরে আছে সেগুলো নিয়ে মায়ের ঘরে গোল বসে আমরা আড্ডা দিতে শুরু করলাম! জনির মা নেই শুনে ছিলাম ছোট বেলায় ওর মা ওদের ছেড়ে চলে যায়! বাবার বিশাল ব্যাবসা আছে! এভাবে অনেক্ক্ষণ আড্ডা দিলাম! হাসতে হাসতে আমরা একে অপরের গায়ে গড়িয়ে পড়ছি! অনেকদিন পর দুঃখ ভুলে খুশির আমেজে হারিয়ে গেলাম! মনে হলো আমাদের জীবনে কোনো দুঃখ নেই! new choty golpo

জনি মায়ের গায়ে হুমড়ি খেয়ে পড়ছে! আমি তাই হা হা করে হাসছি! মা আমার বন্ধুদের একদম নিজের ছেলের মতো দেখে! আমার মা খুব নরম মনের! খুব ভালো! আমিও খুশি! আমার বন্ধু গুলোর প্রতির! গরীব বন্ধুদের যেখানে বড় লোক বন্ধুরা ছুড়ে ফেলে সেখানে আমার বন্ধু গুলো আমার বাড়ি এসে সময় কাটায়! এমনটা কয়জনের বন্ধুরা করে!
বৃষ্টি থামলে আমি আর জনি বাড়ি থেকে ভাঁটা পর্যন্ত গল্প করতে করতে এলাম! ও আমাকে ভরসা দিলো চিন্তা না করতে!

এর পর চলে গেলো! ও প্রতিদিন বাইক নিয়ে আসে আজকে আনেনি! আমি কাজ শেষ করে বাড়ি ফিরলাম! রাত দশটা বাজে তখন দেখি দুটো লোক এলো! এদের চিন্তে আমার ভূল হলো না! এরা সেই বড় পাওনা দার দুটো! যারা তিন লক্ষ টাকা পায়! মা ওদের কে বাইরে চেয়ার পেতে বসতে দিলো! আমি বের হলাম না! দরজা দিয়ে উকি দিচ্ছি! অন্য দিন এসেই টাকা টাকা করলেও আজকে যেনো টাকা না চেয়ে লোক দুটো মায়ের সারা শরীর মেপে চলেছে! দুটো লোকের সেই রকম বুড়ি! new choty golpo

আমি দেখতে থাকি কি হয়! ওদের ভিতর একটা লোক বলে, ” বউদি আমরা যথেষ্ট ধৈর্য ধরলাম কিন্তু ফলাফল জিরো, এখন কি করতে বলছো? ” মা মাথা নিচু করে দাড়িয়ে আছে ওনাদের সামনে!
মাঃ দাদা বুঝেন তো অনেক টাকার ব্যাপার! আমার ছোট্ট ছেলেটা পড়ালেখা ছেড়ে ভাটায় কাজ করে শুধুমাত্র আপনাদের টাকা দিবে বলে!

একটু একটু করে দুতিন জনের টাকা প্রায় দেওয়া শেষ, ওদের কে দেওয়া শেষ হলেই আপনাদের টা দিবো, আপনাদের তো অনেক টাকা পয়সা আমাদের দিক টা বিবেচনা করে একটু সময় দেওয়া যায় না?”
মায়ের কথা শুনে এক লোক ক্ষেপে উঠল,” আমাদের টাকা কি বানের জলে ভেসে এসেছে নাকি? অন্য দের দিচ্ছো আর আমাদের ঝুলিয়ে রেখেছো” মা কেঁপে লোকটার চিৎকার শুনে,
মাঃ দাদা ওদের টাকার পরিমান কম! এই জন্য ওদের কে আগে দিয়ে দিচ্ছি! new choty golpo

সেই লোকটা আবার ক্ষেপে গেলো, ” পাগল চোদা পেয়েছো তাই না কিছু বলছি না দেখে! আজকের ভিতর টাকা চাই কিভাবে দিবে জানিনা! ছেলের মতো এতদিন তুমিও তো কাজে নেমে পড়তে পারতে! গতর খানা তো ভালোই আছে”
মা দেখলাম কেমন একটা হয়ে গেলো! মনে হচ্ছে অজানা কোনো শক্তি মাকে কন্ট্রোল করতে শুরু করেছে! রোবটের মতো লোকটা কে বলল, ” কত দিবেন আমাকে?” লোকটা চমকে যায়! তিনি বুঝতেই পারেনি যে তিনি বলার সাথে সাথেই মা গতর বেচা শুরু করে দিবে!

লোক দুটো দুজন দুজনের দিকে তাকিয়ে কি যেনো ইশারা করে! , ” তুমি কি সতী আছো? ” ওদের ভিতর একটা লোক বলে!
মাঃ হ্যা! এখনো স্বামি ছাড়া কেউ আমাকে ধরেনি!
লোক দুটো খুশি হলো!, ” তাহলে তোমাকে ঠকাবো না! ভদ্র গৃহবধুদের একটু ডিমান্ড বেশি! সেই হিসাবে আমরা দুই জন তোমাকে প্রতিরাতে আট হাজার টাকা করে দিবো, কিন্তু একটা কথা রাখতে হবে ” new choty golpo

মাঃ কি?
লোকটা বলে, ” আমাদের টাকা তুমি যত তিন শোধ না করতে পারবে ততদিন পর্যন্ত আমাদের ছাড়া অন্য কারো বিছানায় যাওয়া যাবে না! রাজি?”
মাঃ রাজি!
লোকটাঃ আমরা কাল থেকে প্রতিরাতে নিতে আসবো আবার রাতেই দিয়ে যাবো! আজকে যায়!
বলে লোক দুটো চলে যায়! মা কে দেখলাম কাঠের পুতুলের মতো চেয়ার দুটো বারান্দায় রেখে ঘরে গিয়ে ধপ করে দরজা লাগিয়ে দিলো!

পরদিন থেকে প্রতি রাতেই আমি ঘুমি পড়লে মা বাইরে থেকে দরজা তালা মেরে লোক দুটোর সাথে চলে যেতো! এভাবে দুটো মাস পার হয়ে গেলো! আমি আরো একটা লোকের টাকা শোধ করেছি! এর ভিতর আমাদের বাড়িতে জনি আর শুভ কয়েকবার এসে ঘুরে গেছে!
এখন শীত কাল! আমাদের এদিকে প্রচুর শীত পড়ছে! মা এখন আর আগের মতো রাতে যায় না! মনে হয় টাকা শোধ হয়ে গেছে! প্রতি রাতে যদি আট হাজার দেয় তাহলে তো অনেক টাকা! new choty golpo

এর ভিতর আবার কত দিন গ্যাপ গেছে সেই হিসাবে লোক দুটোর টাকা শোধ! আমি একদিকে খুশি হলেও মায়ের সতিত্বের কথা চিন্তা করে মনটা খারাপ হয়ে যেতো! মা আমাকে এখনো বলিনি যে টাকা শোধ হয়ছে দেখি কবে বলে!
একদিন রাতে ঘুমানোর সময় গিয়ে দেখি আমার লেপ কম্বল বালিশ সব ভিজে গেছে! মনে পড়লো দুপুরে হালকা বৃষ্টি হয়েছিলো! টিনের চালের ছিদ্র দিয়ে পানি পড়ে এই অবস্থা! আমি মাকে বলতে মা জায়গা দিলো!

মা ছেলে এক লেপে ঘুমিয়ে পড়বো এমন সময় বাইরে থেকে ডাক পড়লো! আমি এতো রাতে জনির গলা শুনে চমকে গেলাম! দরজা খুলে ওকে ভিতরে নিয়ে আসি! ওর চোখ দুটো লাল চোয়ালে থাপ্পড়ের দাগ! কি হয়েছে জিজ্ঞেস করতে রাগে গজগজ করতে করতে জানায়, যে বাবার কাছে সে নুতন মা চেয়েছে তাই বাবা নাকি ওকে এমন মেরেছে! বলেছে! মেয়েরা নষ্ট ওরা কারো কথা ভাবে না! সে কথা শুনে রাগে বাড়ি থেকে বেরিয়ে এসেছে!

আর বলে এসেছে বাড়িতে কাজের লোকের সাথে ওর ভালো লাগেনা! কেউ আদর করেনা! মমতা দিয়া রান্না করেনা! মা থাকলে ওকে কত আদর করতো! ”
আমি শুনে কষ্ট পেলাম! আসলে মা ছাড়া থাকা কি যে কষ্ট যার নেই সেই জানে! আমার বাবা নেই বলে হয়ত কষ্টে আছি ঋনের বোঝার জন্য কিন্তু মা না থাকলে সব কিছুর অভাব বোধ করতাম! এই যে আমি সারাদিন কাজ করে এসে মায়ের সাথে দুটো কথা মমতা ভরা আদর যখন পায় তখন সব কষ্ট কোথায় যেনো হারিয়ে যায়! new choty golpo

মা দেখলাম লেপের নিচ থেকে উঠে এসে জনিকে জড়িয়ে ধরে, ” কষ্ট পাসনা বাবা! কে বলল তোর মা নেই! আমাকে কি তোর মা ভাবতে লজ্জা করে?” জনি মাকে জড়িয়ে ধরে কান্না করে দিলো! মা জনিকে শান্তনা দিতে থাকে!
মাঃ রাতে খেয়েছিস?
জনিঃ হুম্ম্ম!

মাঃ চল তাহলে ঘুমিয়ে পড়ি! আমাদের মতো গরিবের ঘরে তোর ঘুম হবে তো?
জনিঃ তোমাকে জড়িয়ে ধরে ঘুমালে হবে!
মাঃ (হেসে বলে) আচ্ছা বাবা ধরিস! ছেলে মাকে ধরবে ছাড়া কি?

বলে মা দেওয়ালের দিকে শুয়ে পড়লো! জনি মাঝখানে আমি একদম কিনারায়! তিনজন গায়ে গা লাগিয়ে শুয়ে গল্প করতে থাকি!
আমাদের এই পালঙ্ক অনেক বড়! চার পাঁচ জন অনায়াসে ঘুমানো যায়! এক লেপের ভিতর তিনজনের গা তাড়াতাড়ি গরম হয়ে গেলো! আমি সারাদিনের ক্লান্তি তে খুব দ্রুতই ঘুমিয়ে পড়ি! new choty golpo

ওদিকে জনি আর মা গল্প করছে!
জনিঃ কাকি তুমি অনেক সুন্দর তুমি যদি আমার সত্যিকারের মা হতে আমি অনেক অনেক আদর করে রাখতাম!
মাঃ (হেসে বলে) পাগল ছেলে! আজ থেকে তোর মা আমি! বুঝেছিস! আর কোন দিন দুঃখ করবি না এটা নিয়ে! এখন ঘুমা দেখ তোর বন্ধু ঘুমিয়ে গেছে!

জনিঃ কাকি তোমার বুকে ঘুমাই?
মাঃ আমাকে জড়িয়ে ধরতে তোর ঘেন্না করবে না?

জনিঃ ( মায়ের কোমড় জড়িয়ে ধরে একদম মিশে গেলো মুখের কাছে মুখ নিয়ে ফিসফিস করে বলে) আজকে থেকে কোনো দিন নিজেকে ছোট করে কথা বলবে না! তুমি আমার মা তাই তুমি যেমনি হও আমি তোমাকে নিজের মায়ের মতো আদর করবো!
এসব শুনে কি আর মায়ের মাতৃমন ঠিক থাকতে পারে? জনিকে বুকের ভিতর জড়িয়ে গদগদ হয়ে বলে, ” আচ্ছা হয়েছে! এইযে আমি বুকে নিলাম এবার ঘুমিয়ে মাকে শান্তি দে তো বাপ, সকালে উঠতে হবে” new choty golpo

জনি মায়ের বুকের ভিতর ঘামের গন্ধ পেলো! নরম কোমর জড়িয়ে ধরে বুকে মুখ ঘসতে থাকে! মা, ” উহ! উহ! উহ! এমন করিস না বাপ শুড়শুড়ি লাগে! ”
জনির মুখ ঘসার কারনে মায়ের বুক থেকে আঁচল পড়ে গেলো!

ক্রমশ…

বি দ্র : ভুল ত্রুটি হলে ধরিয়ে দিবেন..
লেখা পছন্দ হলে লাইক কমেন্ট করে উৎসাহ দিতে ভুলবেন না!

কেমন লাগলো গল্পটি ?

ভোট দিতে হার্ট এর ওপর ক্লিক করুন

সার্বিক ফলাফল 4.5 / 5. মোট ভোটঃ 19

কেও এখনো ভোট দেয় নি

1 thought on “new choty golpo মায়ের যৌবন ভাগ – 1”

Leave a Comment