bangla choty বড্ড অবাধ্য মন আমার – 1

bangla choty. আমি সৌমি, সৌমি রায়, বাড়িতে আমাকে ‘সুমি’ বলেই সবাই ডাকতো আর দিদি মৌমি, বাড়িতে ওকে ‘মিমি’ বলে ডাকা হতো।। দিদির থেকে আমি ৬ বছরের ছোটো ছিলাম।। বাবার ট্রান্সফারের চাকরি হওয়াতে এক জায়গায় বেশীদিন থিতু হতে পারতাম না আমরা, প্রায় ২-৩ বছর অন্তর আমাদের এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যেতে হতো।। আর এই করেই উত্তরবঙ্গ ও দক্ষিনবঙ্গের অনেক জায়গায় আমাদের যেতে হয়েছিল।। বাবা গড়িয়াতে এই বাড়িটা কেনার পর ঠিক হয় আমরা মানে মা, দিদি আর আমি এই নতুন বাড়িতেই থাকবো।।

সেই মতোই থাকা শুরু হয়েছিল।। দিদি তখন কলেজে পড়তো আর আমি পড়তাম ক্লাস সেভেন-এ।। বাবা ছুটি পেলেই বাড়িতে চলে আসতো।। বাড়িতে আমাদের দুটো শোবার ঘর ছিল।। ভেতরের দিকের ঘরটায় মা-বাবা থাকতো আর বাইরের ঘরে আমি আর দিদি থাকতাম, দুটো বাথরুমের একটা বাথরুম আমাদের ঘরের সঙ্গে এটাচড ছিল।। বাবা যখন থাকতো না, তখন আমি মাঝে মাঝে মা-র কাছেও গিয়ে শুতাম।। আমার আর দিদির ঘরটা ছিলো বেশ বড়, তাতে দুটো বেড ছিল।।

bangla choty

বড় খাটটাতে দিদি আর মাঝারিটাতে আমি শুতাম। বাড়িতে আত্মীয়-স্বজন কেউ এলে আমি দিদির বিছানায় চলে যেতাম, আর যে আসতো তাকে আমার খাটে শুতে দিতাম।। খাটগুলো ছিল বক্স খাট, আর বেশ নিচু ছিল, আমরা যখন বালিশে মাথা দিয়ে শুয়ে থাকি, তখন টেবিলের নিচ দিয়ে দুজন দুজনকে দেখতে পেতাম।। আসলে টেবিলের ঐপাশে দিদি বসে পড়তো আর এইপাশে আমি।।

দিদি যখন টেবিলে পড়তে বসতো, আমি শুয়ে থাকলে টেবিলের নীচ দিয়ে ওর কোমড় থেকে ঝোলানো পা আমি দেখতে পেতাম, এর মানে দিদিও যখন শুয়ে থাকে আর আমি যদি বসে পড়ছি, তখন দিদিও আমার কোমড় থেকে ঝোলানো পা দেখতে পেত।। আমাদের ঘরের একটু পরেই অন্য পাশে ছিল সিঁড়িঘর, যা দিয়ে আমি আর দিদি খুব ছাদে যেতাম বিশেষ করে গরমের দিনে হাওয়া খেতে।। আমাদের ঘরের সামনের দিকে একটা ছোটো বারান্দা ছিল, মেইন এনট্রান্স টা ছাড়া এদিক দিয়েও আমাদের ঘর থেকে সরাসরি বাইরে যাতায়াত করা যেতো।। bangla choty

নর্থবেঙ্গলে আমাদের অনেক আত্মীয় স্বজন ছিল, কুচবিহারে বাবার দূর সম্পর্কের মাসতুতো ভাইরা থাকতো।। সেই ভাইদের মধ্যে যে সব থেকে ছোটো ছিল, তাকে আমরা ছোটকা বলে ডাকতাম, এমনিতে ভালো নাম সৌম্য, সৌম্য নন্দী, বাড়িতে সবাই সমু বলেই ডাকে।। আমার যখন ৩ বছর বয়স, তখন বাবার ট্রান্সফার হয় এক প্রত্যন্ত জায়গায়, যেখানে আমরা কেউ যেতে রাজী ছিলাম না, সে সময় বাবা এই বাড়িতেই আমাদের রেখে যায়, যেন বুঝে শুনে ঠিক সময়ে আমাদের নিয়ে যেতে পারে।।

সেই সময় মা, দিদি আর আমি ছোটকাদের বাড়িতে প্রায় ৩ বছর ছিলাম।। তখন ছোটকার বয়স ছিল ১৫, ক্লাস নাইন-এ পড়তো।। তারপর বাবার আরো ২ টো জায়গায় পোস্টিং হয় সাউথ বেঙ্গলে, আমরা সেসময় বাবার সাথেই যাই, আর তারপরেই এই বাড়িটা কেনার পর এখানে এসে থাকতে শুরু করি। এই বাড়িতে আসার 3 বছর পরেই বাবা রিটায়ার করে এখানে চলে আসে, আমি তখন ক্লাস টেনে পড়ি।।

পরের বছরেই মানে আমি যখন ক্লাস ইলেভেন-এ, সে বছর-ই দিদির বিয়ে হয়ে যায়, দিদির বয়স তখন ২৪ হবে, বিয়ের পরে দিদি চলে যায় নর্থবেঙ্গলে শিলিগুড়িতে।। দিদির বিয়ের সময় ছোটকার বয়স ছিল ২৮ বছর।। দেখতেও বেশ মিস্টি মিস্টি আর খুব মিশুকে ও মজার ছিল।। ছোটকা মোটেও অভিভাবক সুলভ ছিল না,  সম্পর্কের উর্ধে উঠে আমাদের সাথে বন্ধুর মতোই ব্যাবহার করতো।। বিয়ের সময় অনেক আত্মীয় স্বজনের সঙ্গে ছোটকাও এসেছিল আমাদের বাড়িতে।। bangla choty

সে কটা দিন খুব আনন্দে কেটেছে আমাদের, ছোটকা আমার পেছনে খুব লেগেছিল, ছাদে আমাকে একা পেয়েই একদিন বলল,”জানিস, তোরও কিন্তু বিয়ের ফুল ফুটেছে”

আমি বলতাম,”কি করে বুঝলে”
“বলবি না তো কাউকে”
“না, বলবো না, বলো”
“তোকে দেখতে ঝক্কাস লাগছে, একদম পারফেক্ট ফিগার আর বিউটি, যে কোনো ছেলে যখন তখন তোকে বিয়ে করতে চাইবে, আর হঠাৎ করে শুনবো তোর বিয়ে হয়ে গেছে”

কথাগুলো শুনে আমার খুব ভালো লাগতো, কিন্তু প্রকাশ করতাম না, বলতাম, “ঝক্কাস টা কি, কি বাজে ল্যাঙ্গুয়েজ তোমার, আমার বিয়ে এখনো অনেক অনেক দেরী।। আর আমি বিয়ে করবো কি না সেটারই ঠিক নেই, কিন্তু ছোটকা, তোমার তো ছুটকি রেডি করাই আছে, তাকে কবে আনবে সেটা বলো।।”

“দাড়া আগে মনের সুখে প্রেমটা করে নিই, তারপর তো।।” bangla choty

আমি পরে দি-কে এসব বলতেই দি বললো,”তুই এসব নিয়ে ছোটকার সাথে আর কথা বলিস না”

আমরা সবাই জানতাম ছোটকা চুটিয়ে প্রেম করছে, আমাদের কাজিনদের মধ্যে এটা নিয়ে অনেক কথাও হতো।। এমনকি ওরা নাকি একসাথে শারীরিক সম্পর্কও করেছে।। যাই হোক, এমনি করেই হাসি-ঠাট্টার মধ্যে দিয়েই বিয়ে শেষ হলো।।

দি-র বিয়ের পর-ই বাবা ভীষন অসুস্থ হয়ে পরলো।। বিছানা থেকে বেশী উঠতে পারতো না।। ফলে বাড়ীর বাজার থেকে শুরু করে সব কাজ আমাকে করতে হতো।। মা তো বাবাকে নিয়েই ব্যাস্ত থাকত, তাছাড়া বাড়ির অন্যান্য কাজ, রান্নাবান্না এসব তো আছেই।।

দিদির বিয়ের পর ওর ডাবল বেডের বিছানাটাতে আমি-ই শুতাম।। যেদিন থেকে একা একা থাকতে শুরু করলাম, তখন ভীষন-ই মন খারাপ লাগতো, তখন বিছানায় শুয়ে শুয়ে অনেকটা সময় দিদির কথা ভেবে মন খারাপ করতাম।। কয়েকমাস পরেই  আমি ক্লাস টোয়েলভে উঠলাম।। তারও দুয়েকমাস পরে, খুব সম্ভবত মে মাসে শুনলাম ছোটকা কলকাতায় একটা ব্যাঙ্কে চাকরি পেয়েছে।। তখন বাবার সাথে মাঝে মাঝে ছোটকার কথা হতো, সে থেকেই একদিন জানতে পারি ছোটকা কলকাতায় এসে জয়েন করবে।। bangla choty

বাবা ছোটকাকে ফোনে বলল,”অন্য কোথাও থাকার কথা চিন্তাও করিসনা কিন্তু সমু, সোজা এখানে এসে উঠবি।। তুই তখন অনেক ছোটো, তাই হয়তো তোর মনে নেই, আমার একবার ট্রান্সফার হয়েছিল মুর্শিদাবাদের ইন্টেরিয়রে, তখন তোর বৌদি আর দুই মেয়েকে ৩ বছর তোদের বাড়িতে রেখে আমি চাকরি করতে গেছিলাম।। তুই কিন্তু এখানেই থাকবি।।” মা-ও একদিন ছোটকার সঙ্গে কথা বলেছে, সেদিন মা আমাকেও ফোনটা দিল, আমি আমার ঘরে চলে এলাম, আর ছোটকাকে বললাম,”এই যে ছোটকা, খুব কষ্ট না তোমার এখন”,

“কেন রে কষ্ট কেন বলছিস”
“আরে ছুটকিকে ছেড়ে আসতে কষ্ট হবে না? একবারে বিয়ে সাধী করে নিয়ে এলেই পারো, এবার তো চাকরিও হলো।। যাই হোক, শোনো, কংগ্রেচুলেশান তোমাকে।।”
“তুই না খুব মাস্তান হয়েছিস, জানিস তুই যখন আমাদের বাড়ি ছিলি, তখন তোর ৩ বছর বয়স, তোর নাক আমাকে পরিস্কার করতে হতো মাঝে মাঝে, ঠিক করে কথাই বেরোতো না মুখ দিয়ে তোর, আর তোর এখন এতো কথা, দাড়া আগে যাই, তারপর বোঝাবো মজা।।” bangla choty

“আচ্ছা এসো দেখবো কি বোঝাও”
“কি বোঝাবো জানিস?”
“কি”
“আগের মতোই তোর নাক পরিস্কার করে দেবো” বলেই জোরে জোরে হেসে উঠলো ছোটকা।।
“ধ্যাৎ, শুধু বাজে কথা”
এমনি করেই কিছুক্ষন ঝগড়া করে বললাম,”তুমি নাকি কোন মেস-টেসে থাকতে চেয়েছিলে, সত্যি?”

ছোটকা বলল,”না রে না, তেমন কিছু ফাইনাল হয় নি, একটা জায়গায় ফোন করে কথা বলা হয়েছিলো শুধু, ব্যাস, আমার তো তোদের কাছে থাকতে পারলেই মজা।।”
“আচ্ছা কবে নাগাদ আসছো, ঠিক হয়েছে কিছু?”
“হ্যা, তোর বাবাকে বলেছি, পরশুদিন মানে রবিবার সকালে ঢুকবো তোদের বাড়ি।।”
“আচ্ছা এসো।।” bangla choty

রবিবার দিন সকালবেলা ছোটকা বাড়িতে আসে, আমি তখনো ঘুমাচ্ছি, মা-ই নাকি দরজা খুলে দেয়, মা ছোটকাকে নিয়ে আমার ঘরে আসে, জিনিসপত্র গুলো রেখে বাবার ঘরে যায় বাবাকে দেখতে।। বাবা কিছুদিন আগে থেকেই খুব অসুস্থ হতে শুরু করে ।। শরীরের নার্ভগুলো একদম কাজ করছিল না, ফলে বিছানা ছেড়ে উঠতেও পারতো না।। বাবা জানতে চায়, “রাস্তায় কিছু অসুবিধে হয় নি তো?” ছোটকা জানায়,”না, সব কিছু ভালোই ছিলো, ভালোভাবেই পৌছেছি।।” ততক্ষনে আমার ঘুম ভেঙ্গে গেছে, বাবার ঘরে গেলাম, ছোটকাকে দেখে বললাম,“ছোটকা সব ঠিকঠাক তো? চা খেয়েছো তুমি”

“হ্যা সব ঠিকঠাক, আর চা তো হজম হয়ে গেলো, তোর পড়াশুনো কেমন চলছে?।।”

“চলছে ভালোই”

ঠিক হয় ছোটকা আমার ঘরেই শোবে, খালি বিছানাটায়।। মা বলেছিল ছোটকাকে ডাবল বেডের বিছানাটা ছেড়ে দেওয়ার জন্য, কিন্তু ছোটকা একদম রাজী হয় নি, বলেছিল “না, সৌমি ওটায় অভ্যস্ত হয়ে গেছে আর তাছাড়া ওকে বিছানায় বই ছড়িয়ে পড়তে হয়, তাই ওই থাকুক ওখানে।। আমার তো ঘুমোনো ছাড়া কোনো কাজ নেই, আর এটা তো ঠিক সিংগল খাট না, দুজন তো খুব সহজেই শুতে পারে।।” এমনি করেই আমাদের বাড়িতে ছোটকার থাকার জার্নি শুরু।। bangla choty

পরের দিন সোমবার, ছোটকা নিউটাউনের অফিসে গিয়ে জয়েন করে, অফিসের সবার সঙ্গে গিয়ে গিয়ে আলাপও করে নেয়।। সেদিনের পর থেকে ছোটকা রেগুলার সকাল ৯ঃ০০ টায় বাড়ি থেকে বেরিয়ে যেতো, কারন বাড়ি থেকে অফিস পৌছাতে প্রায় ১ ঘন্টার ওপরে লেগে যেতো, আর ফিরতে ফিরতে সন্ধ্যে ৬ঃ৩০।।

দিন যেতে থাকে, ছোটকা মাঝে মাঝে আমাকে অঙ্ক দেখায়, বাজারেও যায়।। আমাকে আর আগের মতো বাজারে যেতে হয় না, ছোটকা সামলে নেয়।। ছোটকা আর আমার খাটের মাঝে সেই পড়ার টেবিল, আমার খাটে বসে আমি পড়ি।। টেবিলটার অন্য পাশেই ছোটকার খাট।। দিদি আর আমি এই টেবিলের-ই দুপাশে বসে পড়তাম।।

আমার যেহেতু ক্লাস টোয়েল্ভ, আমি একটু রাত জেগে পড়তাম তখন।। কিন্তু ছোটকাকে তো ঘুমোতে হবে।। প্রথম প্রথম ছোটকাও আমার শোবার সময় পর্যন্ত জেগে মোবাইল দেখতো, কিছু বলতো না আমায়।। তারপর একদিন আমার-ই মনে হলো দিদি আর আমি তো একটা টেবিল ল্যাম্প জ্বালাতাম যেন একজনের ঘুম পেলে ঘরের লাইট অফ করে টেবিল ল্যাম্পে আরেকজন পড়তে পারে।। bangla choty

সেটাকে আমি খুজে বের করে প্লাগে লাগালাম, দেখি দিব্যি ভালো আছে।। এর পর থেকে খাওয়া-দাওয়ার পরে ঘরের লাইটটা অফ করে টেবিল ল্যাম্পটা জ্বালিয়েই পড়তাম।। তখন ছোটকাও শুয়ে ঘুমিয়ে পরতো।।

এমনি করে ৪-৫ মাস বেশ ভালোভাবেই কেটে যায়।। একদিন রাতে আমি খাটে বসে টেবিলের নিচে পা ঝুলিয়ে পড়ছিলাম, ছোটকা শুয়ে শুয়ে মোবাইল দেখছিলো ।। বেশ কিছুক্ষন পর আমি দেখি ছোটকা টেবিলের উল্টো পাশে টেবিল ঘেষে আমার দিকে পাশ ফিরে শুয়ে মাঝে মাঝে এপাশ-ওপাশ করছিল।। আমার একবার মনে হলো ছোটকা কি টেবিলের নিচ দিয়ে আমার পা// থাই// কোমড়ের দিকে তাকিয়ে কিছু দেখছে ? আমার টপ বা পাজামাটা কোনোভাবে অসংলগ্ন হয়ে নেই তো?

এরকম সাত-পাচ মনে হতেই আমি একটু উচু হয়ে ছোটকার দিকে তাকালাম, দেখি যা ভেবেছি তাই সত্যি।। ছোটকা টেবিলের নিচ দিয়ে আমার শরীরের নিচের অংশে কিছু দেখছে।। আমি সাথে সাথেই মাথা নামিয়ে নিলাম যেন ছোটকা বুঝতে না পারে যে আমি ওকে দেখছিলাম।

আর তাড়তাড়ি করে চোখ নিচু করে আমার নিচের দিকে দেখে নিলাম। নাহ, টপ তো ঠিক-ই আছে, কোথাও কিছু উঠে নেই, কিন্তু আমার পাজামাটা দু-পায়ের ফাকে চেপে ভেতরের দিকে ঢুকে ছিল।। পাজামাটা কোমড় থেকে হাটু পর্যন্ত টাইট হয়ে চেপে ছিল, আমার থাই, কোমড় এসব খুব স্পষ্ট দেখা যাচ্ছিলো।। ছোটকা কি তবে এগুলো দেখছিল? bangla choty

কবে থেকে দেখছে এভাবে? আমি তাড়াতাড়ি করে দু পায়ের মাঝের পাজামাটা বাঁ-হাত দিয়ে টেনে টেনে লুজ করতে থাকি আর ভাবতে থাকি ছোটকা কেন এদিকে তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছিল, পড়ায় মন বসছে না তখন, তলপেটের কাছে কোথাও যেন চিনচিন করছে বুঝতে পারি।। ছোটকা এখনো মাঝে মধ্যে এপাশ-ওপাশ করছে।।

ছোটকার মাথাটা টেবিলের আড়ালে থাকাতে সেটা দেখতে পাচ্ছিলাম না, কিন্তু বুক থেকে পা পর্যন্ত অংশ সবটাই দেখা যাচ্ছিল।। তখনি আমার নজরে এলো ছোটকার পেনিস বড় হয়ে ওর পাজামাটাকে তাবুর মতো করে রেখেছে।। দেখেই লজ্জ্বায়-ভয়ে চোখ নামিয়ে বইয়ের দিকে তাকিয়ে থাকি।। কিছুক্ষন বইয়ের দিকে তাকিয়ে ছিলাম ঠিক-ই কিন্তু আমার মন পরে ছিল ছোটকার পেনিসের দিকে, মাঝে মাঝেই লুকিয়ে লুকিয়ে দেখছিলাম।

ইসস, কি বড় হয়ে দাঁড়িয়ে আছে, নিশ্চয় খুব শক্ত হবে, নইলে ওটা ওভাবে দাঁড়িয়ে এপাশ-ওপাশে নড়ছে কি করে?  এসব ভাবনায় সারা শরীর আমার গরম হয়ে উঠছিল।। টেবিলের নিচ থেকে পা উঠিয়ে আমি আস্তে করে বিছানা থেকে নেমে বাথরুমে চলে যাই।। বাথরুমে ঢুকে দরজা বন্ধ করতেই আমার দম ফাটা হাসি আসছিল, মুখ চেপে ধরলাম যেন শব্দ বেরিয়ে না আসে, কিছুক্ষন পরে ঘরে এসে টেবিল ল্যাম্পটা অফ করে শুয়ে পরি ।। bangla choty

ঘরে হালকা নাইট ল্যাম্পটা জালানোই ছিল। আমি চিৎ হয়ে শুয়ে মনটাকে সংযত করার চেষ্টা করছি, ঘাড় ঘুরিয়ে ছোটকার বিছানার দিকে তাকালাম, দেখি ছোটকা অন্য দিকে পাশ ফিরে শুয়েছে।। শুয়ে প্রথমেই মনে হলো ‘টেবিলের নীচ দিয়ে ছোটকা কি আমার কিছু দেখছিল’, ;দেখলে কি দেখছিল’, ‘ছোটকার পেনিস ওরকম ফুলে উঠেছিল কি কারনে’, এরকম নানা কথা ভাবতে ভাবতে  কখন যে ঘুমিয়ে পরেছি জানি না।।

কেমন লাগলো গল্পটি ?

ভোট দিতে হার্ট এর ওপর ক্লিক করুন

সার্বিক ফলাফল 4.6 / 5. মোট ভোটঃ 13

কেও এখনো ভোট দেয় নি

1 thought on “ bangla choty বড্ড অবাধ্য মন আমার – 1”

Leave a Comment