bangla xhoti. দুপুর বেলা স্কুল থেকে তাদের মেয়েদের নিয়ে ফিরছিল ইন্দ্রানী আর অর্পিতা। ইন্দ্রাানির মেয়ে রাই আর অর্পিতার মেয়ে হিয়া, নিজেদের মধ্যে গল্প করতে করতে একটু এগিয়ে গেছিল। তাদের মায়েরা তাদের পেছন পেছন আসছিল। ইন্দ্রানী আর অর্পিতা রোজই এই সময় তাদের মেয়েদের নিয়ে ফেরে। স্কুল ফেরতা দুজনের মধ্যে টুকটাক গল্প হয়। তাছাড়া ফোন তো লেগেই আছে।
মধ্য তিরিশে এসে বেস্ট ফ্রেন্ড শব্দটি ব্যবহার কর একটু বেমানান তবে দুজনের মধ্যে একটা আন্তরিক সখ্যতা রয়েছে বলা চলে।ইন্দ্রানী ডিভোর্স হয়েছে এক বছর হতে যায়। ওইদিকে অর্পিতা স্বামী চাকরির সূত্রে স্টেটসে গেছে। দুই বছর হতে চলল তার আর দেশে ফেরার নাম নেই। দিনে একবার ভিডিও কল আর মাস গেলে, কিছু টাকা পাঠিয়ে সে খালাস।
bangla xhoti
অর্পিতা কয়েক মাস হল একটা অ্যাফেয়ার এ জড়িয়েছে অল্প বয়সে এক ডাক্তারের সাথে। প্রথম সাক্ষাতেই তাদের সম্পর্ক বিছানা অব্দি গড়িয়েছিল। আবেগহীন শারীরিক ভালোবাসাই অর্পিতা চায়। এতে তার বিন্দুমাত্র অপরাধবোধ নেই। সে জানে মানুষের যৌবন ক্ষণস্থায়ী। আর এই ক্ষণস্থায়ী যৌবনের প্রতিটা মুহূর্ত সে উপভোগ করে নিতে চায়।
আজকাল অর্পিতা তার অসমবয়সী সঙ্গীর সাথে রগ রগে যৌন অ্যাডভেঞ্চারের গল্পই বেশি করে থাকে। ওইদিকে ইন্দ্রানী মনে মনে ঠিক করে রেখেছে সুশান্তর পর আর কাউকে নিজের শরীর দেবে না।আর কারো খেলার পুতুল হতে সে রাজি নয়। তাই অর্পিতার এই সমস্ত গল্পে তার বিন্দুমাত্র আগ্রহ নেই। বেশিরভাগ সময়েই “হু হ্যা” করে নিষ্পৃহভাবে জবাব দেয় সে। bangla xhoti
কিন্তু অর্পিতা নাছোড়বান্দা ইন্দ্রানীকে এসব গল্প শুনিয়েই ছাড়বে। যেমন আজকে অর্পিতা গতরাতে তার প্রথমবার আ্যনাল সেক্সের অভিজ্ঞতার কথা বলছিল –
– উফ কি লাগে তোকে কি বলবো ইন্দ্রাণী! জ্বলে যায়রে!
– যখন এত লাগে তখন করার কি দরকার!
-তেনার ইচ্ছে কি করব। জোয়ান ধন বুঝতেই তো পাচ্ছিস। আবার কি ফিলোসফি ঝাড়লো, ওখানে করলে নাকি ভালবাসা গভীর হয়। এক মেয়ের মায়ের সাথে কি গভীর ভালোবাসা করবে ভগবানই জানে!
– অঙ্কিতা ওইভাবে দৌড়ায় না!
পিছন থেকে আসা পুরুষালী কন্ঠে ইন্দ্রানী আর অর্পিতার আলাপচারিতায় সাময়িক ছেদ পড়ল। তারা দেখল একটি মেয়ে পেছন থেকে রাইদের দিকে ছুটে গেল। তারা পিছন ফিরে দেখলো একজন ভদ্রলোক তাদের দিকেই এগিয়ে আসছে। ভদ্রলোকের দোহারা গড়ণ । bangla xhoti
ছয় ফুটের কাছাকাছি হাইট। ফর্সা যথেষ্ট সুপুরুষ বলা চলে। অঙ্কিতাকে চেনে ইন্দ্রানী। রাই আর হিয়ার সাথে একই ক্লাসে পড়ে। ওর মা নীলম কয়েক মাস হল মারা গেছে। ভদ্রমহিলা আগে তাদের সাথেই ফিরতো। খুবই হাসি খুশি ছিলো। ইন্দ্রানীর সাথে অতটা না হলেও অর্পিতার সাথে তার ভালই জমতো। নীলম যাওয়ার পর অন্য একজন ভদ্র মেয়েরা অঙ্কিতাকে স্কুলের দিতে আসতো আবার নিয়ে যেত।
তাহলে এই ভদ্রলোক! ইন্দ্রানী চিন্তার মাঝেই ভদ্রলোক তাদের কাছে এসে বললেন,
-নমস্কার আমি রাজেশ, অঙ্কিতার বাবা। ইন্দ্রানী আর অর্পিতা হেসে প্রতি নমস্কার করে নিজেদের পরিচয় দিল। এরপর রাস্তায় টুকটাক কথাবার্তা চলতে লাগল তাদের মধ্যে। কথাবার্তার ফাঁকে অর্পিতা ফিসফিসিয়ে ইন্দ্রানী কে বলল
-আরে এ তো পুরো হেণ্ডু মাল! bangla xhoti
ইন্দ্রানী চোখ পাকিয়ে অর্পিতার দিকে তাকালো। এই সদ্য লোকটার বউ মারা গেছে তাকেও ছাড়ছে না। কি অবস্থা হয়েছে মেয়েটার! এরই মধ্যে ইন্দ্রানীর ফ্ল্যাট চলে আসায় রাজেশ বললো,
-আরে আপনার বাড়ি তো আমার বাড়ির একদম সামনেই। মাত্র পাঁচ মিনিটের রাস্তা।
অর্পিতা বলল,
-হ্যাঁ আমরা জানি তো ওর বাড়ি আর আপনার বাড়ি একদম সামনাসামনি। আপনি এর আগে আমাদের সাথে কখনো আসেননি তাই জানতেন না।
রাজেশ ইন্দ্রানীর দিকে তাকিয়ে বলল,
-তাহলে তো ভালোই হলো, কখনো সময় পেলে আসবেন আমাদের বাড়িতে।
ইন্দ্রানী হেসে ঘাড় নাড়লো। তারপর রাইকে নিয়ে ফ্ল্যাটে ঢুকে গেল। bangla xhoti
কিছুদিন পর…
– এই শোন না, একটা কথা বলব রাগ করবি না তো?
-কি বলার আছে তাড়াতাড়ি বল।
সকালে মেয়ের স্কুলে তাড়াহুড়ার সময় অর্পিতার ন্যাকামো একদম ভালো লাগছিল না ইন্দ্রানীর।
-শোননা আজ ভোরে একটা স্বপ্ন দেখলাম। আর চিন্তার ব্যাপার হল ভোরের স্বপ্ন আবার সত্যি হয়ে যায়।
অর্পিতার গলা সিরিয়াস শোনালো।
-কি স্বপ্ন দেখলি বলবি তো!
-আরে দেখলাম রাজেশ পেছন থেকে জড়িয়ে তোকে আ্যনাল করছে। তোরা দুজনেই আহ আহ করে আওয়াজ করছিস। মালটা সেই ভাবে ঘপাঘপ করে মারছিল তোকে! bangla xhoti
এবার ইন্দ্রানী চিৎকার করে উঠলো-
-এসব ফালতু কথা বলার জন্য সাত সকালে ফোন করেছিস? জানিস তো মেয়ে স্কুলের জন্য লেট হচ্ছে। তোর কোন তাড়া নেই? স্কুলে নিয়ে যাবি নাকি হিয়া কে?
-ও হ্যাঁ তোর কথায় মনে পড়ল, আজ আমার শরীরটা একটু খারাপ। তুই কি একটু হিয়াকে নিয়ে যেতে পারবি, প্লিজ ?
অবিচলভাবে বলল অর্পিতা।
-কি হয়েছে আবার তোর?
-আর বলিস না কোমরে খুব ব্যথা, বুঝতেই পারছিস।
একদম হাঁটতে পারছি না। bangla xhoti
-ওই কর তুই।
ফোন কেটে দিল ইন্দ্রানী। মাথা গরম হয়ে গেছে তার। আলতু ফালতু কথা বলে কতটা সময় নষ্ট করে দিল অর্পিতা। মেয়েটার কোন সময় জ্ঞান নেই! তার মধ্যে কি সব উল্টোপাল্টা কাজ করে বেড়াচ্ছে। হিয়ার একটা ভবিষ্যৎ রয়েছে মাঝে মাঝে মনে হয় ভুলে যায় অর্পিতা। যতসব বেআক্কেলে লোকগুলোই জোটে ইন্দ্রানীর কপালে! নিজের ভাগ্যকেই গালিগালাজ করতে ইচ্ছা করছিল তার।
– দুম করে এক ধাক্কায় কতটা টাকা বাড়িয়ে দিল!
স্কুল ফিরতি পথে উত্তেজিতভাবে বলছিল রাজেশ।
– হ্যাঁ, সেটাই। এরা স্কুলের নামে ব্যবসা খুলে বসেছে। আমাদের মত মধ্যবিত্তদের কথা এরা ভাবছেই না।
ইন্দ্রানীও সায় দিল রাজেশের কথায়। আজকাল বেশিরভাগ দিনই রাজেশ তার মেয়েকে নিয়ে ইন্দ্রানী আর অর্পিতাদের সাথেই ফেরে। তবে আজ অর্পিতা না থাকায় রাজেশ আর ইন্দ্রানী ফিরছিল সাথে রাই, হিয়া আর অঙ্কিতা রয়েছে। bangla xhoti
রাজেশ ইন্দ্রানীর কথা শুনে বলল,
-হ্যাঁ আপনি একদম ঠিকই বলেছেন। ব্যবসাই করছে এরা। তার মধ্যে দেখুন গরমের ছুটির নামে এক মাস পূজোয় এক মাস করে স্কুল ছুটি থাকে কিন্তু এই দু মাসের মাইনে এরা নিতে ছাড়েনা। ব্যবসাও না, আমি তো বলব ডাকাতি করছে এরা।
ইন্দ্রানী কে যথেষ্ট চিন্তিত দেখাচ্ছিল। সুশান্তর দেওয়া এলিমনি আর তার নিজের কিছু ফিক্সড ডিপোসীটের সুদ বাদে ইন্দ্রানীর আর কোন আয় নেই। তার মধ্যে নিত্যদিন জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে আর তার সাথে তাল মিলিয়ে মেয়ের স্কুলের মাইনেও যদি এভাবে বাড়তে থাকে তাহলে সে কি করে সামলাবে বুঝে উঠতে পারছিল না। ইন্দ্রানী তার নিজের চিন্তাতেই ডুবে ছিল এমন সময় হঠাৎ রাজেশ তাকে হ্যাঁচকা টান মেরে সরিয়ে দিল। bangla xhoti
আর তার সাথে সাথেই একটা বাইক এসে সজোরে রাজেশকে ধাক্কা মারলো। আসলে ইন্দ্রানী খেয়াল করেনি একটা বাইক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তাদের দিকে বিপদজনক ভাবে এগিয়ে আসছিল। রাজেশ অবশ্য ঠিকই খেয়াল করেছিল, তবে সে ইন্দ্রানী কে সড়ালেও নিজেকে সরানোর সময় পায়নি।
ঘটনাটা ঘটার সাথে সাথেই জায়গাটায় লোক জমা হয়ে গেল। বাইকের ধাক্কায় তাল সামলাতে না পেরে রাস্তার পাশে ছিটকে পড়েছিল রাজেশ। শরীরের জায়গায় জায়গায় ছড়ে গিয়ে রক্ত বেরচ্ছিল তার। উঠে দাঁড়ানোর চেষ্টা করতে ডান পায়ে অসহ্য যন্ত্রণা অনুভব করলো সে। ওইদিকে ভিড়ের মধ্যে কিছু লোক বাইক ওয়ালাকে চড় থাপ্পর মারছিল। বাবার এই অবস্থা দেখে অঙ্কিতা কান্নাকাটি শুরু করে দিয়েছিল। bangla xhoti
হিয়া আর রাইয়ের চোখে মুখেও ভয়ের স্পষ্ট ছাপছিল। ইন্দ্রানী বুঝতে পারছিল না কি করবে। চোখের সামনে ঘটে যাওয়া অ্যাক্সিডেন্টে তার মাথা কাজ করা বন্ধ করে দিয়েছিল। যাই হোক কিছুক্ষণের মধ্যে ঘটনাস্থলে পুলিশ এসে পৌঁছালো। তারাই অ্যাম্বুলেন্স এর ব্যবস্থা করে দিল রাজেশের জন্য। অ্যাম্বুলেন্সে রাজেশের সাথে সাথে ইন্দ্রানীরাও চেপে বসলো।
রাজেশদের এ্যাপার্টমেন্টের নীচ থেকে ইন্দ্রানী সেখানকার সিকিউরিটি সাহায্যে কোনমতে উপরে নিয়ে এলো রাজেশকে। ডান পায়ের হাড় ভেঙেছে রাজেশের। প্লাস্টার হয়েছে পায়ে। বাকি চোটগুলো তেমন গুরুতর নয় তাই দিনের দিন তাকে রিলিজ করে দিয়েছে হাসপাতাল থেকে। এর মধ্যে খবর পেয়ে অর্পিতাও হাসপাতালে এসেছিল। হিয়ার টিউশনি থাকায় তারা আগে বেরিয়ে গেছে। bangla xhoti
তবে অর্পিতা ফোনে যোগাযোগ রেখেছে ইন্দ্রাণীর সঙ্গে। ইন্দ্রানী এখন আগের থেকে অনেকটাই ধাতস্থ হয়েছে। হাসপাতালেও সমস্ত দৌড়াদৌড়ি সেই করেছে। রাজেশ কে সোফায় বসিয়ে সিকিউরিটি ভদ্রলোক চলে গেলেন। ঘড়ির কাটা তখন প্রায় চারটে ছুঁই ছুঁই। কারো কিছু খাওয়া হয়নি তখনও। ইস্ বাচ্চা দুটোর নিশ্চয়ই খুব খিদে পেয়ে গেছে! ইন্দ্রানী অনলাইন ফুড অ্যাপে খাওয়ার অর্ডার করল।
রাজেশের ফ্লাটে সন্ধ্যা অবধি ভিড় জমে ছিল। তার অ্যাক্সিডেন্টের কথা চাউর হতেই আশেপাশের ফ্ল্যাটগুলো থেকে তাকে সবাই দেখতে আসছিল। শেষমেষ ভীরটা ফাঁকা হতে রাজেশ হাঁফ ছেড়ে বাঁচল। এত লোক তার কোনকালেই ভালো লাগেনা। তার মধ্যে পায়ের ব্যথাটাও ভালোই জানান দিচ্ছে। ওইদিকে ইন্দ্রানী মনে একটাই চিন্তা ঘুরপাক খাচ্ছিল- bangla xhoti
এতক্ষণ হয়ে গেল কই রাজেশের পরিবারের কেউ তো এলো না!
শেষে থাকতে না পেরে সে রাজেশকে জিজ্ঞেসই করে ফেলল –
– কই আপনার পরিবারের কেউ এলো না তো? কাউকে জানাননি আপনি?
– না আসলে জানানো হয়নি।
-কেন?
– দেখুন নিলমের সাথে বিয়েটা বাড়ি থেকে মেনে নেয়নি। তাই বিয়ের পর থেকে বাড়ির কারো সাথে আমার কোন যোগাযোগ নেই।
– তো ঘরে কি শুধু আপনি আর অঙ্কিতাই থাকেন?
রান্নাবান্না কে করে আপনাদের? bangla xhoti
– সকালে একটা কাজের মেয়ে আসে। ওই সব করে দেয়। কিছুদিন তো মেয়েটা অঙ্কিতাকে স্কুলেও নিয়ে যেত আবার ছুটির সময় নিয়ে আসতো। কিন্তু ওর উপর চাপ হয়ে যাচ্ছে দেখে আজকাল এই কাজটা আমিই করি।
– ঐ মেয়েটা কতক্ষণ থাকে?
– ওই দুপুরে আমি মেয়েকে স্কুল থেকে এনে দিয়ে গেলে, ও আমার মেয়েকে খাইয়ে চলে যায়।
-তারপর আপনার মেয়ে একাই ঘরে থাকে?
-হ্যাঁ। এই ব্যাপারটাই খুব অসুবিধার হয়ে গেছে। মেয়েটা অঙ্কিতাকে বাইরে থেকে লক করে চলে যায়। অঙ্কিতার কাছে অবশ্য একটা চাবি থাকে। আর আমি ওকে একটা ফোনও দিয়েছি, কিছু অসুবিধা হলে যাতে আমাকে কল করে নিতে পারে। তবে আমি আসা অব্দি ও একাই থাকে। তাই ভাবছি ওকে একটা ভালো বোর্ডিং স্কুলে ভর্তি করিয়ে দেবো। তাহলে ওর একা থাকার অসুবিধাটা আর হবে না। bangla xhoti
-আর আপনাদের রাতের রান্না বান্নার কি হয়?
-ওই কাজের মেয়েটা একেবারে রাতের রান্নাটাও করে ফ্রিজে ঢুকিয়ে যায়। আমি এসে খাবারগুলো গরম করে নি আর কি!
রাজেশের কথা শুনে ইন্দ্রানী বুঝতে পারছিল এভাবে চলতে পারেনা অন্তত এই মুহূর্তে তো পারেই না। রাজেশের এখন যা অবস্থা তাতে ওর দেখাশোনার জন্য একটা লোক লাগবে। অঙ্কিতাও একা একা সবকিছু করে উঠতে পারবে না। এক মুহূর্ত ভাবল ইন্দ্রানী। তারপর সে ঠিক করলো আপাতত অঙ্কিতাকে তার কাছে নিয়ে গিয়ে রাখবে। রাজেশের জন্য একটা চব্বিশ ঘন্টার নার্স ঠিক করে দেবে, যতদিন না রাজেশ সুস্থ হচ্ছে।
সে তার পরিকল্পনার কথা বলতে রাজেশ প্রথমে খুবই অপ্রস্তুত হয়ে উঠলো। তবে শেষ পর্যন্ত সমস্যাটা উপলব্ধি করতে পেরে ইন্দ্রানীর প্রস্তাবে সে রাজি হয়ে গেল। ইন্দ্রানীও দেরি না করে অর্পিতাকে ধরে একজন নার্সের ব্যবস্থা করল। নার্স আসার পর ইন্দ্রানী রাই ও অঙ্কিতাকে নিয়ে নিজের ফ্ল্যাটে ফেরার তোড়জোড় শুরু করল। রাজেশের ফ্ল্যাট থেকে বেড়োনোর সময় অঙ্কিতা খুব কান্নাকাটি করছিল। bangla xhoti
সত্যিই তো অচেনা জায়গায় মা মরা মেয়েটা নিজের বাবাকে ছেড়ে এতদিন একা একা থাকবে! ইন্দ্রানী খুব মায়া হচ্ছিল অঙ্কিতার জন্য। তবে সে জানতো এটাই আপাতত সবার জন্য সবচেয়ে ভালো সমাধান।
সঙ্গে থাকুন…
2 thoughts on “bangla xhoti যে পথে রয়েছে ভালোবাসা পর্ব ১”