bangla choto choti. ধপাস ধপাস….খাট এর ভাংগা ভাংগা আওয়াজ এর সাথে আমার ঘুমটা ভাংগে গেলো!!আরো একটি রাত আমার নিরঘুম কাটলো। যারা কিছুই বুঝেন নি তাদের জন্য বলছি যে আমি সপ্ন দেখছিলাম। এটা আমার জীবন এর সেই সপ্ন যেইটা আমাকে শুধু আজ না আরো বহুবছর ধরে ঘুমোতে দিচ্ছে না। আমার জীবন এ তারা করে যাচ্ছে। আমাকে এক ধু ধু সাগরে ফেলে দিচ্ছে।
আমার নাম রকি।আর এতোক্ষন আমার জিবনের এই এক কালো অতিত এর এর কথা বলছিলাম। আমি এতোদিন অনেক চটি পড়েছি।
আসলে প্রতিটি জিনিস এই এক একটি আর্ট। আর আমি জেইটা দেখলাম বেশির ভাগ এই অতিরিক্ত যোওনতা দিয়ে পুর্ন। মানে একটা ভালো গল্প এর তো ভালো শুরু এর শেস থাকবে।কিন্তু সেইটা পাচ্ছিলাম খুব কম।যাই হোক আমি আজকে আমার টা শেয়ার করছি।ভালো লাগলো নাকি খারাপ জানাবেন ভালো লাগলে উৎসাহিত করবেন যাতে আরো ভালো করে লিখতে পারি আপনাদের জন্য। আর এই গল্পটা অনেক বড় হবে কয়েকটা ভাগে আসবে।
choto choti
তো পড়ে যান ভালো লাগলে বলবেন। তো শুরু করা জাক তবেতো আমার জন্ম হয়েছিলো গ্রামেই। বাকি সবার মতো আমারো একটা সাভাবিক পরিবার ছিলো।আমার বাবা ছিলো একজন বেবসায়ী। তবে বেশি বড় বেবসা ছিলো না। তবে তিনি ঢাকার নিউ মার্কেট এর একটি দোকানে কাজ করতেন। তো সব সাভাবিক ছিলো। আমার ভাই বোন আছে। কিন্তু তারা ছিলো পড়ুয়া।অন্য শহরে পড়াশোনা করতো। কারন এটা সবার জানা কথাই যে গ্রামের লেখাপড়ার মান অনেক বাজে।আর এটাতো আরো অনেক আগের কথা।
এটা মনে হয় ১৯৯৮-২০০০ সাল এমন সময় এর কথা।আর আমি তখন অনেক ছোট।বলতে গেলে ৪/৫ হবে মনে হয়৷ তো আমার বাবা বাড়িতে আসতো মাসে ২/১ বার বা মাঝে মাঝে তাও আসতো না। তো সাভাবিক যে আমি এতো ছোট বয়সে যৌনতা বোঝার তো কোনো বয়স না। কিন্তু একটা কথা হয়তো সবার জানা থাকার কথা যে এই বয়সে আমাদের মেধা খুব প্রখর হয়। যার ফলে আমরা আমাদের চারোপাশে হওয়া ঘটনাগুলো মাথায় ভালোভাবে গেথে থাকে। choto choti
আর সেগুলোই ছোটবেলার সৃতি হয়ে জমা থাকে।তবে সবার স্রিতি তো আর ভালো হয় না। আমার ক্ষেত্রেও তাই হয়তো। তো আমার বাবাকে নিয়ে বললাম।আমার মাও আর পাচটা সাধারণ মহিলার মতোই ছিলো। কিন্তু আমাদের পরিবার এ জিনগত একটা সমস্যা আছে মনে হয় যার ফলস্বরূপ আমাদের পরিবার এর বেশিরভাগ মহিলাগুলোই অনেকটা মোটা।
আর তখন তো ফিগার এর কিছুই বুঝতাম না এখন বুঝি যে আমার সব খালা বা আমার মা সবার এই পেট বড় সেই সাথে মোটামুটি খাটো ও আর সেই সাথে তাদের ফিগার ও একরকম। তাদের স্তনযুগোল ছিলো খুবই উন্নত মানের। মানে হচ্ছে অনেক বড় আর লাউ এর মতো অনেকটাই ঝোলা। আমার ৫ খালার ভিতর প্রায় ৪ জন এই একি রকম ফিগার এর। শুধুমাত্র শরিরের রঙ আর চেহারা আলাদা। বোরকা পড়া অবস্থায় দেখলে আমার মনে হয় না কেও শনাক্ত করতে পারবে। choto choti
এর মধ্যে আমার মায়ের গায়ের রঙও ছিলো সাদা বর্ণের এই। আমার খালারা তাদের পরিবার নিয়ে অন্য এক একজন এক এক পরিবারে থাকতো। আমাদের বাড়ি ছিলো মোটামুটি মধ্যম মানের। বেশি বড় ও না আবার বেশি ছোট ও না। বাড়ির পাশে আরো একটু দূরে ৩/৪ টা পাশাপাশি বাড়ি। আর আমাদের বাড়ির একটু সামনে ছিলো একটা পুকুর।
1 thought on “choto choti অজানা সত্যি by newton er chele”